অমৃতের স্বাদ // বানু মুশতাক, অনুবাদ: আসাদুল লতিফ
শামীম বানুকে ঠিকমতো বুঝে উঠতে পারে না বাড়ির কেউই। সাদাতের তো মাথায়ই আসে না কীভাবে একটা মানুষ এতো বদলে যেতে […]
শামীম বানুকে ঠিকমতো বুঝে উঠতে পারে না বাড়ির কেউই। সাদাতের তো মাথায়ই আসে না কীভাবে একটা মানুষ এতো বদলে যেতে […]
চৈত্র মাসের দাউ দাউ করা তপ্ত দুপুর। উত্তাপে মাটি ফেটে গেছে। গাছের বাকল ঝরে পড়ছে। আকাশে মেঘের আনাগোনা নেই, বৃষ্টির
লক্ষ লক্ষ বছর ধরে, আমার মতো কোটি কোটি ক্ষুদ্র প্রাণ সৃষ্টি করে, আমাদের পুণ্যের জন্য স্বর্গ, পাপের জন্য নরক সৃষ্টি
কিছু বিষয় যতই সহজ-সরল দেখাক, তা মোটেও সেরকম নয়, অন্ততপক্ষে সবসময় তো নয়ই। কোনো দায়িত্ব নিতে হবে বলে ভয় পাওয়া
{কোনো এক ফরাসি সরকারী হাসপাতালে অরওয়েলের অভিজ্ঞতার একটি অকল্পনীয় বিবরণ এই প্রবন্ধ ১৯ শতকের চিকিৎসা সেবার প্রেক্ষাপটে হাসপাতাল সাহিত্যের এক
এশার নামাজের ঠিক আগে, অবিরাম বৃষ্টি ঝরছিল। পিঠের উপর ব্যাগে রাখা আরবী বইটি যেন বৃষ্টিতে না ভিজে, সেজন্য নিজের ওড়না দিয়ে
টুনি লাইট এবং বহুবর্ণী ডানা ঝুলে থাকা গোলাকার যন্ত্রটাকে সে হাত দিয়ে ঘুরিয়ে পাকিয়ে খুব মনোযোগের সঙ্গে পরীক্ষা করছে। গোলাকার
আবারও ভোরে ফজরের নামাজের জন্য ঘুম থেকে জেগে উঠতে না পেরে শেষমেশ নিজের ব্লাডপ্রেশারের অসুখটার ঘাড়েই দোষ চাপায় সাজিয়া। সবসময়ই
মেহরুন আধা ভেজানো দরজাটা একটু সরিয়ে ভিতরে পা রেখেছে। ড্রয়িংরুমের ডিভান খাটে শুয়ে আছে তার বাবা। বাবা ও তার বড়
কাহিনির প্রেক্ষাপট: ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এক ক্ষুদ্র রাজ্য মণিপুর। মণিপুর একসময় স্বাধীন রাজ্য ছিল। ১৮৯১ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশদের সাথে সংঘটিত এক অসম
বিয়ের তেরোতম রাত — ষোল বছরের মান্নুরাম চিডিমার তার পনের বছর বয়সী বউ সোনাবতীর দিকে পিঠ ফিরিয়ে শুয়ে আছে। সোনাবতীর
১.কেমন সুবাস ছিলোতোমার প্রাণেতোমার কথা মনে হলেদুঃখও সুবাস ছড়াতে থাকে। ২.যে সকল ফুলেরনাম জানি নাতাদেরকেও ফুল বলে ডাকি ভাবছিমানুষের সঙ্গেও