মধুশালা // হরিবংশ রায় বচ্চন, অনুবাদ : ইমন শেখ
মধুশালা ১.পানশালাতে যাওয়ার লাগি সুরাসক্ত বাড়ালো পা,কোন পথেতে যাবে সেথা মোটেও নেই তার জানা।নানা জনের নানা পথ এবার আমার বলার […]
মধুশালা ১.পানশালাতে যাওয়ার লাগি সুরাসক্ত বাড়ালো পা,কোন পথেতে যাবে সেথা মোটেও নেই তার জানা।নানা জনের নানা পথ এবার আমার বলার […]
২৯দুপুরে খাওয়ার সময় হয়ে এসেছে প্রায়। বিছানায় শুয়ে আছে ইবলা অর্ধেক ঘুমে আর অর্ধেক জাগরণে, অর্ধেক ক্ষুধার্ত আর অর্ধেক তৃষ্ণার্ত,
✿ তিন ফোঁটা হাঁড়িয়া, তিন ফোঁটা রক্ত বহু আগে ঘন বন-জঙ্গলেই মানুষের বসতি ছিল। ধীরে ধীরে সে বসতি হয়ে উঠে গ্রাম।
২৮ পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ইবলা অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে। রাতে একটি খারাপ স্বপ্ন দেখেছে।
তোমার চোখগুলো আমার হৃদয়ে কাঁটা হয়ে আছে;আমাকে কষ্ট দেয়, তবু চোখদুটিকে ভালোবাসিআর সামলে রাখি হাওয়ার হাত থেকে।আমার মাংসে ডুবে যেতে
২৭ নিজের ঘরে এসে ইবলা বিছানায় শুয়ে দীর্ঘক্ষণ ধ্যান করে। পিটপিট করে দুই চোখের পাতা খোলে আর বন্ধ করে। চোখের
মহোত্তম পথ দুর্গম নয়যারা বাছ-বিচার করে না তাদের কাছেতৃষ্ণা ত্যাগ করো সাথে বিতৃষ্ণাওপথ নিজেই খুঁজে নেবে তোমাকে যদি সামান্যতম বিভেদও
আত্মঘাতী পাখার স্তব্ধ ত্রিভুজাকার ছাতার নীচে কেউ দড়ি টানছে, ছিন্নভিন্ন তাঁবু, হাতের ছলনায় হয়ে উঠছে মুখর এখানে কোথাও জল নেই
জুফর ওকে দেখে অবাক হয়—আরে সালমান, তুমি? তুমি ফিরে এলে? কিভাবে সম্ভব!কিভাবে এসেছি জানতে চেয়ো না। একভাবে এসে গেছি।জুফর বুঝতে
২৫ ইবলা আপ্রাণ চেষ্টা করেছে টিফোর কাছে থেকে আসা সবকিছু সহজভাবে গ্রহণ করতে। কিন্তু টিফোর মনের ভেতর অনুভূত ক্রোধ এবং
২৩ইবলার ঘুম ভাঙে পরদিন সকালে। ঘুম ভাঙার পর থেকে একটা ব্যাপার নিয়ে ভাবছে। এপর্যন্ত জীবনে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে গ্রহণ
(পর্ব চার) ‘ক্যামারিনার সাথেবিবাদে জড়িয়ো না।’ একটি সিসিলিয়ান প্রবাদ ২১ আশার প্রস্তাবে আপত্তি করার কোন কারণ দেখলো না ইবলা। আশার