রাশেদ শাহরিয়ারের কবিতা
ফিলিস্তিন একটা ভোর ও রাতের মাঝখানে বসে গাছে গাছে ডাকতেছে পাখিআজানের সুরে –শুনে মনে হয় যেন কানতেছেফিলিস্তিনের মুয়াজ্জিন এমন বিষণ্ন […]
ফিলিস্তিন একটা ভোর ও রাতের মাঝখানে বসে গাছে গাছে ডাকতেছে পাখিআজানের সুরে –শুনে মনে হয় যেন কানতেছেফিলিস্তিনের মুয়াজ্জিন এমন বিষণ্ন […]
১.কেমন সুবাস ছিলোতোমার প্রাণেতোমার কথা মনে হলেদুঃখও সুবাস ছড়াতে থাকে। ২.যে সকল ফুলেরনাম জানি নাতাদেরকেও ফুল বলে ডাকি ভাবছিমানুষের সঙ্গেও
উৎসর্গ গাজা গণহত্যার শিকার নারী, পুরুষ, ও শিশুদের আমার ফিলিস্তিনি হৃদয়ের সাথে কথোপকথন তুমি কি আমাকে লবনের মত ভালোবাসো? না,
প্রসন্নতার প্রদীপ্ত বেলাকোনো এক প্রদীপ্ত প্রসন্ন বেলায় বসে আছি বারান্দায়তুমি আর আমি।আপাতদৃষ্টিতে দুজন হলেওআমরা যেন দুজনে মিলে একক আত্মা।আমরা প্রবাহিত
রায়গানি (ক্ষতি)———————-গত একত্রিশ দিন ধরেঘর বন্ধ করে শুধু এই লোকসান গুনতে গিয়েএলোমেলো হয়ে আছিএই যে তুমি চলে গেলেএই ক্ষতির বিন্দুমাত্র ধারণা
মাতাল পাতার নিচে কোনো বেলোয়াড়ি ঝড়ে আমি আর নেই। তোমার লুকানো গহবরখাদময় পিচ্ছিল। উন্মাদনা সাদা হয়ে নিপাট বেদনাবৃষ্টি এখন। ফুলেরাও
দুপুর রোদের চিৎকার [উৎসর্গ : এখনও যাঁরা ন্যায় ও সাম্যের সমাজের স্বপ্ন দেখেন] বুকের বাগান তছনছ করে ইবলিশসহিষ্ণুতায় নেই তাই
তরিকা আহাম্মক তর্কে না পেরে বিবাদে জড়ায়- এটাই তো জানা কথা।সে হিসেবে প্রেমিকও আহাম্মকি করে,ইশকের আগুনে পুড়ে সে অঙ্গার হয়।পুড়তে
কবি কবি কি ভাঙা জোছনা, অসমাপ্ত ঢেউপরানে পরান নিয়ে ধ্রুব সত্য বদলাবে কেউ?কবি কি নৌবিহার, মরণের ফাঁদ, বিষমগ্ন বাঁশিবৈরাগ্য না
কবি কবি কি ভাঙা জোছনা, অসমাপ্ত ঢেউপরানে পরান নিয়ে ধ্রুব সত্য বদলাবে কেউ?কবি কি নৌবিহার, মরণের ফাঁদ, বিষমগ্ন বাঁশিবৈরাগ্য না
সংশপ্তক সমাগত দিন আরো ভায়ানক হবেআমরা তা জানি জেনেই নেমেছি পথে,ভয় নিতে নেই হৃদয়ের দাবি তুলেভয় নিতে নেই রক্তের লাল
মনিলাল দেশাই (১৯৩৯-১৯৬৬) তরুণ গুজরাটি কবি। এক্সপেরিমন্টাল কবিতা রচনার পাশাপাশি গুজরাটি সাহিত্যে ‘লিটলম্যাগ আন্দোলন’ এবং ‘আধুনিক কবিতা আন্দোলন’ এর সঙ্গে জড়িত