৩৭ নাম্বার জেনিং স্ট্রিটের বাড়িতে (শেষ পর্ব) // লুনা রাহনুমা
তিন এক সন্ধ্যায়, জন স্টাডি রুমের দেয়াল থেকে ওয়াল পেপার টেনে তুলছিল। স্টাডি রুমে নতুন ওয়ালপেপার লাগানো হবে। মারিয়া মাস্টার […]
তিন এক সন্ধ্যায়, জন স্টাডি রুমের দেয়াল থেকে ওয়াল পেপার টেনে তুলছিল। স্টাডি রুমে নতুন ওয়ালপেপার লাগানো হবে। মারিয়া মাস্টার […]
দুই জন বিছানার চাদরটি তুলে দেখলো, চাদরের নিচে ফিটেড শিটেও একই অবস্থা। বেডশিটের নিচে সাত ইঞ্চি পুরো ক্রিম কালারের মেমোরি
এক সেপ্টেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ চলছে। ব্রিটিশ আবহাওয়ার নিয়ম অনুযায়ী বাইরে এখনো হালকা গরম থাকার কথা। কিন্তু একটানা পাঁচদিন গুড়িগুড়ি
‘ কাব্যিয়া, তু যব বাহার যায়েগি, লাইট ফ্যান বনধ করকে ডোর লক করকে যানা। মৎ ভুলনা। তু হামেশা ভুল যাতি
আম্মার সাথে রাগ, ছোট ভাইকে অহেতুক বকা, কাছের বন্ধুর সাথে খারাপ ব্যবহার করার মতো অপ্রিয় কাজ করে ফেলেছি। সোহান নামের
রায়হান মন্ডল আমাদের বড় মামা ছিলেন । রায়হান মামাকে রায়হান পাগলা বলেই ডাকতো সবাই । আমরাও তাকে পাগলা মামা বলেই
চোস্তা আর হাফ হাতা পাঞ্জাবি গায়ে গলাতে গলাতে কৌশিকের হঠাৎ চোখে পড়ল, এ দেয়াল সে দেয়ালে বড় বড় ফ্রেমে বাঁধানো
পাওয়ার কাট হয়ে পুরো ঘরে আলো বন্ধ হয়ে গেলেও, ওরা অন্ধকার মেঝেতেই বসে থাকলো। জানালার পর্দা খোলা ছিল, আর চাঁদটি
আমি বাড়িতে ঢুকেই দেখি বাবা সিঁড়ি দিয়ে হন্তদন্ত হয়ে নামতে নামতে বলছে, ‘থাকলো সব পড়ে, আমি আর ফিরছি না।’ কোথাও
হেবার মনে কয় মেঘ’ পিধে সনার চিঝিত্তুন। মেঘকানি রইয়ে আগাজত, দুরোত মাদিত্তুন। একদিন এল’ তেনতেঙুরী, নিল’ পিদিত গুরি। চিঝি চেলগোই
পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে…ও জীবনবাবু শুনছেন, আজ আমাকে চাকরিটা ছেড়ে দিয়ে আসতে হলো! সম্পাদক সাহেব তার রুমে ঢেকে পাঠালেন, তারপর
১ ক’দিন থেকেই হেঁটে বেড়াচ্ছি শহরের এ মাথা ও মাথা। আমার কোন তাড়া বা গন্তব্য নেই। পায়ে পায়ে চলেছি যেখানে