কবিতা

মায়া ঘাট ১.বাবাকে আমরা মৃত্যুর আগেই পুরনো আসবাবের মতো ঘরের কোনে কাফনে মুড়ে রেখেছি। সে নীল সমুদ্রের শব্দ শুনিয়ে শিথানে

ওরা আমার মুখের কথা কাইড়া নিতে চায়ওরা কথায় কথায় শিকল পরায় আমার হাতে-পায়।।—আবদুল লতিফমাতৃভাষায় কথা বলবার অধিকার আদায়ের জন্য আত্মত্যাগ,

সিদ্ধান্ত নাক বরাবরযে রাস্তা শুয়ে আছেওটা তোমার সিদ্ধান্ত । সিঁড়িতে সিঁড়ির যে ধাপে তুমিআগের ধাপ আয়না তোমাকে মেপে দেয়তোমাকে বেঁধে

❐ ব্যথার নুপুর চমকে উঠেছি প্রিয় ভাঁজখোলা ঘ্রাণসরলা স্নেহের কোলে শূন্য উঠানভাঙনবর্তী বুকে শাশ্বত পাখিখোলা চুলে ডেকে যায় বিষাদ ভোরে।

১ খুদ আপনে আপ সে ভি বেখবর গ্যায়ি হাওয়া জিধার গ্যায়ি তেরি খুশবু উধার গ্যায়ি হাওয়া (নিজেই নিজেকে ভুলে কোথায়

ছায়া কেউ একদিন জোৎস্নায় মিশে গেছেতবু কেন বিদ্যুৎ চেঁচায়?খোয়াড় ছাড়া মোরগের মতো মেঘ ডাকেদিক্বিদিক ভুলে একপশলা বৃষ্টি ঝাঁপটায়।দূর্বাঘাস ভিজে ভিজে

শাদা নাকফুল সব কাঁপিয়ে যেন মেঘ এসে নামে!কোথায় রাত্রি নামে সমস্ত দিনলুকিয়ে রেখেছে মুখ-শাদা নাকফুল!দু একবার তোমাকে পাবার পর যেমন