বাঁকা পাঁজরের মেয়ে (পর্ব পনের ) // নুরুদ্দিন ফারাহ, অনুবাদ: লুনা রাহনুমা
২৫ ইবলা আপ্রাণ চেষ্টা করেছে টিফোর কাছে থেকে আসা সবকিছু সহজভাবে গ্রহণ করতে। কিন্তু টিফোর মনের ভেতর অনুভূত ক্রোধ এবং […]
২৫ ইবলা আপ্রাণ চেষ্টা করেছে টিফোর কাছে থেকে আসা সবকিছু সহজভাবে গ্রহণ করতে। কিন্তু টিফোর মনের ভেতর অনুভূত ক্রোধ এবং […]
২৩ইবলার ঘুম ভাঙে পরদিন সকালে। ঘুম ভাঙার পর থেকে একটা ব্যাপার নিয়ে ভাবছে। এপর্যন্ত জীবনে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে গ্রহণ
(পর্ব চার) ‘ক্যামারিনার সাথেবিবাদে জড়িয়ো না।’ একটি সিসিলিয়ান প্রবাদ ২১ আশার প্রস্তাবে আপত্তি করার কোন কারণ দেখলো না ইবলা। আশার
[সোমালিয়ার খ্যাতিমান কথাসাহিত্যিক নুরুদ্দিন ফারাহ রাজনৈতিক সচেতন লেখার জন্য অধিক পরিচিত। একনায়কতন্ত্র, পুরুষতন্ত্র ও ধর্মীয় বিশ্বাসকে অস্ত্র করে পরিবার ও
“আমি বলছি না যে তুমি নিজেকে অনেক বড় মনে করো। আমি শুধু বলছি যে চিনউই আর অন্যান্য বেশিরভাগ মেয়ে কি
একটা ধুলোময় হালকা হাওয়ার বেগ উড়ে এলো, বাদামি চক্রে পাক খেতে খেতে প্যাচ খুলে যাওয়া স্প্রিংয়ের মত আর আমি জিভে
আমরা দোকানিদের থেকে গা ঝাড়া দিয়ে এগিয়ে চললাম যারা আমাদের “আপনাদের যা দরকার আমার কাছে আছে” অথবা “আমার সাথে আসুন,
বাবা আমার ফলাফলপত্রের দিকে আরও কিছুক্ষণ দেখল, তারপর বলল, “রাতের খাবারের জন্য নিচে এসো।” আমি নিচে যাচ্ছিলাম, আমার পায়ে যেন
সে একটা মূর্তি নিয়ে ধীরে ধীরে কাপড় দিয়ে মুছতে লাগলো, দেশলাই কাঠির মত ওটার একটা পা শুন্যে ভাসছিল, তার পরবর্তী
দুপুরের খাবারে ছিলো জোলোফ পোলাউ, হাড় কড়কড়ে না হওয়া অব্দি ভাজা মুঠোর সমান আজুর টুকরো আর নগউনগউ বা ছাগলের মাংসের
ধর্মসভার পরে আমরা গির্জার প্রবেশপথের বাইরে দাঁড়িয়ে রইলাম যতক্ষণ না বাবাকে ঘিরে ভিড় করে থাকা লোকজনদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাবা বাইরে
পরিশোধিত গণতন্ত্র। বাবা যেভাবে বললো তাতে জিনিসটা গুরুত্বপূর্ণ কিছু মনে হচ্ছিল, কিন্তু তারপর দেখা গেল, বাবা যা বলছে বেশিরভাগই গুরুত্বপূর্ণ।