পিঞ্জর (পর্ব ৭) // অমৃতা প্রীতম, অনুবাদ: জাভেদ ইকবাল
অধ্যায় ১১ ভোরের ঠিক আগের প্রহর। হামিদা তার অভ্যাসমতো প্রাতঃকৃত্য সারতে ক্ষেতের উদ্দেশ্যে ঘর থেকে বেরোয়। ক্ষেতের দিকে, পায়ে হাঁটা […]
অধ্যায় ১১ ভোরের ঠিক আগের প্রহর। হামিদা তার অভ্যাসমতো প্রাতঃকৃত্য সারতে ক্ষেতের উদ্দেশ্যে ঘর থেকে বেরোয়। ক্ষেতের দিকে, পায়ে হাঁটা […]
দমে যার নাম গাঁথাতার টানে নড়ে পাতা,সব ছেড়ে লুটেপুটেতার দিকে যাই ছুটে। ভোরে পাল তুলে নিয়ে সব গুছিয়ে চলে যাচ্ছে
খুব ভোরে জমিতে কাজ করার জন্য মা বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে যায়। এই পরিবারে বাবা ছিল না, বাবা অনেক আগেই পৃথিবীর
কার ঘুঙ্গুরে কে নাচেফেউ যদি লাগে পাছে! কাওড়া পাড়ায় নারায়ণী আর নীলের ঝগড়া লাগে। অন্যরা তাদের উঠোন, বারান্দা, রান্নাঘর থেকে
জংলি লতার ফাঁসেকাটে যেন তোমার উরত,কারে কে বান্ধে আজএই নিশি যমের মুরত! রাতে অঞ্জনা খাবার নিয়ে চুপি চুপি আসে। তারা
চান্দে চান্দে পাড়ি দেও মাটিতোমার ছায়া আমার ছায়ায় লাগে কাটাকাটি,ধান ছড়ায়ে শালিক ছুঁড়ে দেওতুমি সুতোয় সুতোয় পুতুলবাজি খেলা খেলে নেও।
যাও তুমি যেই দিকে,ফোটে ফুল সেই দিকে!আমারে যমুনা দিয়াযাও তুমি সব নিয়া!এই যদি হয় কারবার,আমিও কলসি নিয়া হবো ছারখার। পাল
(৮১)এই যে দুটো জীবন আরম্ভ হল, রাহুলের ছদ্মনামী জীবনটা কিন্তু দুটো জীবনকে করে তুলল অস্থির এবং নিঃসঙ্গ। তার বাড়িতে থাকার
(৭৮) বরুণও কবিতা লিখত। বজালী রাষ্ট্রভাষা প্রচার সমিতির অধ্যক্ষ হওয়ার সুবাদে তাকে কখনও অসমের বাইরেও হিন্দি কবিতা পাঠ করার জন্য
২৯দুপুরে খাওয়ার সময় হয়ে এসেছে প্রায়। বিছানায় শুয়ে আছে ইবলা অর্ধেক ঘুমে আর অর্ধেক জাগরণে, অর্ধেক ক্ষুধার্ত আর অর্ধেক তৃষ্ণার্ত,
২৮ পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ইবলা অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে। রাতে একটি খারাপ স্বপ্ন দেখেছে।
২৭ নিজের ঘরে এসে ইবলা বিছানায় শুয়ে দীর্ঘক্ষণ ধ্যান করে। পিটপিট করে দুই চোখের পাতা খোলে আর বন্ধ করে। চোখের