Home » Archives for লুনা রাহনুমা

লুনা রাহনুমা

লুনা রাহনুমা, লেখক ও অনুবাদক। প্রকাশিত গ্রন্থ: অনূদিত উপন্যাস: "বাঁকা পাঁজরের মেয়ে" (২০২৪) উপন্যাস: "সুখ নদী দুখ নদী" (২০২৩) অনুবাদ গল্পসংকলন: "দিগন্তের দিকে হেঁটে যাওয়া মেয়েটি" (২০২২) গল্পগ্রন্থ: "নারীবৃক্ষ" (২০২২) কার্ড কবিতার বই: "ফুঁ" (২০০০) কবিতার বই: "ভালোবেসে এঁকে দিলাম অবহেলার মানচিত্র" (১৯৯৯) শৈশব, কৈশোর আর যৌবনের প্রিয় শহর ঢাকা। বর্তমানে স্বামী ও দুই কন্যার সঙ্গে বসবাস করছেন যুক্তরাজ্যের সুইন্ডনে। কর্মরত আছেন সিনিয়র একাউন্টিং টেকনিশিয়ান হিসেবে, সুইন্ডন ব্যুরো কাউন্সিলের চিলড্রেন্স বাজেট টিমে।

লুনা রাহনুমার কবিতা

খাঁচার পাখি আরাম বিলাস পরিত্যাগ করেনিজ হাতে বিছিয়েছি সুগন্ধি ফুলের শয্যা।উঠানে বুনেছি জলপাই গাছ,সজনে ডাটা আর কৎবেলের সুস্থ সবল চারা।মুঠো

হৃদয়ে লেখা নাম // লুনা রাহনুমা

মোবাইলের সাউন্ড অফ করা ছিল। সাগুফতা অফিস মিটিঙে থাকাকালীন অনেকবার মোবাইল বেজে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। গুনে গুনে তেরটা মিস কল।

বাঁকা পাঁজরের মেয়ে – পর্ব আঠারো (শেষ পর্ব) // // নুরুদ্দিন ফারাহ, অনুবাদ: লুনা রাহনুমা

২৯দুপুরে খাওয়ার সময় হয়ে এসেছে প্রায়। বিছানায় শুয়ে আছে ইবলা অর্ধেক ঘুমে আর অর্ধেক জাগরণে, অর্ধেক ক্ষুধার্ত আর অর্ধেক তৃষ্ণার্ত,

বাঁকা পাঁজরের মেয়ে (পর্ব তের ) // নুরুদ্দিন ফারাহ, অনুবাদ: লুনা রাহনুমা

(পর্ব চার) ‘ক্যামারিনার সাথেবিবাদে জড়িয়ো না।’  একটি সিসিলিয়ান প্রবাদ ২১ আশার প্রস্তাবে আপত্তি করার কোন কারণ দেখলো না ইবলা। আশার

ভাষা
Scroll to Top