এক ভাঙনকালে স্বপ্নসেতু নির্মাণের কবি দিনেশ দাস // তৈমুর খান
দিনেশ দাস (১৯১৩-১৯৮৫) বাংলা সাহিত্য অঙ্গনে এমন এক সময় আবির্ভূত হয়েছিলেন যখন সাম্রাজ্যবাদী শক্তির কবলে ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা উপস্থিত হয়েছিলাম। […]
দিনেশ দাস (১৯১৩-১৯৮৫) বাংলা সাহিত্য অঙ্গনে এমন এক সময় আবির্ভূত হয়েছিলেন যখন সাম্রাজ্যবাদী শক্তির কবলে ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা উপস্থিত হয়েছিলাম। […]
বাবা আমার ফলাফলপত্রের দিকে আরও কিছুক্ষণ দেখল, তারপর বলল, “রাতের খাবারের জন্য নিচে এসো।” আমি নিচে যাচ্ছিলাম, আমার পায়ে যেন
একদিন ভোরে আমি জেগে উঠা মাত্র আমার মনের মধ্যে এক ধরনের আবেগের সৃষ্টি হল। ভয়, আশা- দু:খ, আনন্দ – জীবন
ষাটের দশকের ব্যতিক্রমী কবি ও চিত্র পরিচালক বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত(১৯৪৪-২০২১)-কে বাংলার কবিতা পাঠকেরা তেমনভাবে চিনতেই পারবেন না। অথচ বাংলা কবিতায় এক
রাত আরো গাঢ় হলে এখনো নামেনি রাত ঘন হয়েগাঢ় শীত নামেনি এখনোইঞ্জিনে এখনো অগ্নি পুড়ে যাচ্ছে তেলচাকায় এখনো গতিছুটে যাচ্ছে
সে একটা মূর্তি নিয়ে ধীরে ধীরে কাপড় দিয়ে মুছতে লাগলো, দেশলাই কাঠির মত ওটার একটা পা শুন্যে ভাসছিল, তার পরবর্তী
দুপুরের খাবারে ছিলো জোলোফ পোলাউ, হাড় কড়কড়ে না হওয়া অব্দি ভাজা মুঠোর সমান আজুর টুকরো আর নগউনগউ বা ছাগলের মাংসের
সাদত হাসান মান্টো(১৯১২-১৯৫৫) উর্দু সাহিত্যের যশস্বী লেখক । দেশভাগ গভীরভাবে তাঁর লেখায় ফুটে উঠেছে । নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে দেখেছেন ইতিহাসের
রায়হান মন্ডল আমাদের বড় মামা ছিলেন । রায়হান মামাকে রায়হান পাগলা বলেই ডাকতো সবাই । আমরাও তাকে পাগলা মামা বলেই
চোস্তা আর হাফ হাতা পাঞ্জাবি গায়ে গলাতে গলাতে কৌশিকের হঠাৎ চোখে পড়ল, এ দেয়াল সে দেয়ালে বড় বড় ফ্রেমে বাঁধানো
ধর্মসভার পরে আমরা গির্জার প্রবেশপথের বাইরে দাঁড়িয়ে রইলাম যতক্ষণ না বাবাকে ঘিরে ভিড় করে থাকা লোকজনদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাবা বাইরে
❀ হাতির অহংকার একটা হাতি নদীর ধারে গেল জল পান করতে। সে দেখলো নদীর জল অনেক ঘোলা হয়ে আছে। হাতিটি ভাবলো