[মুন্সী প্রেমচন্দ (১৮৮০–১৯৩৬) আধুনিক উর্দু–হিন্দী কথাসাহিত্যের এক প্রতিভাবান পুরুষ। ডজনখানেক উপন্যাস এবং আড়াই শয়ের বেশি ছোটগল্পের রচয়িতা প্রেমচন্দ চিন্তায় ছিলেন […]
১ খুদ আপনে আপ সে ভি বেখবর গ্যায়ি হাওয়া জিধার গ্যায়ি তেরি খুশবু উধার গ্যায়ি হাওয়া (নিজেই নিজেকে ভুলে কোথায়
ছায়া কেউ একদিন জোৎস্নায় মিশে গেছেতবু কেন বিদ্যুৎ চেঁচায়?খোয়াড় ছাড়া মোরগের মতো মেঘ ডাকেদিক্বিদিক ভুলে একপশলা বৃষ্টি ঝাঁপটায়।দূর্বাঘাস ভিজে ভিজে
কোথাও একটা ক্লু না রেখে কানিজ হাওয়া হয়ে যাবার পর থেকেই মনসুর সাহেবের একটা ধারণা হয়েছে মেয়ে আর কোথাও নয়
১ইনতিযার হুসেইন কে? এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া একটু ঝামেলার ব্যাপার। কারণ ইনতিযার হুসেইন নিজে সারা জীবন এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে
এক.সিনেমার নাম ‘কমলা রকেট’। স্টিমারের প্রথম ও সাধারণ শ্রেণীর সব যাত্রী একই লাইনে খাবারের জন্য দাঁড়িয়েছে। বৈষয়িক হিশেব-নিকেশে তাদের মাঝে
-আপনি এখন কই যাবেন এইটা সম্পূর্ণ আপনার ইচ্ছা স্বাধীন ব্যাপার। এই বলে শান্ত নামের লোকটা রিকশা ডাকে। রাত সাড়ে বারোটা
(মলিয়ের রচিত ‘জর্জ দ্যাদ্যা’ নাটকের হেনরি ফন লন-এর করা ইংরেজি অনুবাদ থেকে রূপান্তরিত। হেনরি ফন লন-এর ছয় খণ্ডে সম্পূর্ণ ‘দ্য
১৮৮৫ সালের ডিসেম্বর মাস। সিমবিরস্কি থেকে প্রায় একশো মাইল দূরে সিজরান রেল স্টেশনে সকাল থেকেই বসে আছেন এক ভদ্রলোক। নাম
চাপের মুখে নীচ আকাশের ড্রোন ইঞ্জিনের শব্দে কান বধির- কর্মক্ষেত্রে আমরা ভয়ে কম্পমান । সমুদ্রের গভীরতা মুহূর্তে মধ্যে জেনে ফেলেছি,
সিমবিরস্কের পাবলিক লাইব্রেরিটির নাম কারামজিন। অষ্টাদশ শতকের রাশিয়ান ঐতিহাসিক নিকোলাস কারামজিনের নামানুসারে এটির নামকরণ করা হয়। ক্লাসিক্যাল জিমনেঝিয়া স্কুল থেকে
ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় সমরেশের উত্তরাধিকার পড়তে পড়তে নাকি সত্যজিতের কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেখতে ঠিক মনে নেই, শিলিগুড়ি এবং দার্জিলিং যাবার তীব্র