মাই ডিভাইন জার্নি : ছয় ।। মূর্শেদূল কাইয়ুম মেরাজ
‘সোনার মানুষ ভাসছে রসে’কথায় কথায় লাশ ফেলে দেয়ার রাজনীতি তখনো শুরু হয়নি। তখন ছিল শক্তি প্রদর্শনের মহড়া। এই যেমন এক […]
‘সোনার মানুষ ভাসছে রসে’কথায় কথায় লাশ ফেলে দেয়ার রাজনীতি তখনো শুরু হয়নি। তখন ছিল শক্তি প্রদর্শনের মহড়া। এই যেমন এক […]
এটা কল্পনা করা কঠিন যে সামান্য কয়েকটি বইয়ের পাতা একাই পুরো পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে। দান্তের গোটা সমগ্র কিন্তু শেষপর্যন্ত
মাই ডিভাইন জার্নি: পাঁচ ।।মূর্শেদূল কাইয়ুম মেরাজ ‘পাপীর ভাগ্যে এমন দিন কি আর হবে রে’ কুয়াশায় ঢেকে যাওয়া সামিয়ানার নিচে
লেনিন-পর্ব ১২। বিদায় মস্কো স্ট্রীট ।। পরীক্ষা শেষ হলে অংক খাতাটা জমা দিয়ে ভলোদিয়া বাড়ীর পথ ধরে। শীতকালটা দ্রুত শেষ
(উর্দু সাহিত্যের ভান্ডারে সম্পদের অভাব নেই। আমাদের কাছে এর সামান্য অংশ পরিচিত। এই লেখাগুলোতে পরিচিত থেকে অপরিচিত বড় চরিত্রগুলোকে নিয়ে
‘গুরু পদে মতি আমার কৈ হল’ তখন পুরান ঢাকার যে বাসায় আমরা থাকতে শুরু করেছি সেটি মূল সড়ক থেকে কিছুটা
দোসরা ফেব্রুয়ারি, ১৮৮৭। দিনটি বুধবার। আগের রাতে বেশ বরফ পড়লেও সকাল থেকে আকাশ পরিষ্কার। সূর্যের তাপে রাতের বেলায় পড়া বরফ
সিদ্ধান্ত নাক বরাবরযে রাস্তা শুয়ে আছেওটা তোমার সিদ্ধান্ত । সিঁড়িতে সিঁড়ির যে ধাপে তুমিআগের ধাপ আয়না তোমাকে মেপে দেয়তোমাকে বেঁধে
❐ ব্যথার নুপুর চমকে উঠেছি প্রিয় ভাঁজখোলা ঘ্রাণসরলা স্নেহের কোলে শূন্য উঠানভাঙনবর্তী বুকে শাশ্বত পাখিখোলা চুলে ডেকে যায় বিষাদ ভোরে।
হেলসিংকি। ফিনল্যান্ডের রাজধানী। শহরের যিনি পুলিশ প্রধান তার নাম গুস্তাভ রোভিও। চিন্তায় একজন সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট। ফেব্রুয়ারি বিপ্লবের পরই তিনি এখানকার
ঋষি পাড়ার একদিন পুলিশ আসে। তিনজন পুলিশ আসে দুইটা মোটর সাইকেলে। শঙ্কররে তারা খোঁজে। শঙ্কর মুচিরে। ফলে ঋষি পাড়ার বুড়ারা
আত্মঘৃণা একদিন সাধারণের বেশে বের হয়েছিল একজন ভিক্ষুক। তখন অন্য একজন ভিক্ষুক তার কাছেই ভিক্ষে চেয়ে বসল। শুরুতে সাধারণ-বেশী ভিক্ষুকটি