Home » ৩টি মান্দি কবিতা ।। শাওন রিছিল

৩টি মান্দি কবিতা ।। শাওন রিছিল

সিমসাং
বন্নাংজক আংআ, ওয়ালথাথ ওয়ালসেংয়ে
সিলগা কো নিয়েতোন
জাক্কো দাক্কে নাম্মা সাল কো রাবা হা
মধুকুড়ানি নামনিক গুয়া মিচিক।

জানিরা কো নিয়ে দংমিদ্দিং মিচিক
সিনা ম্রেও ম্রেও সালান্থাম কো রন্না হা,
আংআ বা, হামপক্কো আতচংয়ে দংগুয়া
ওয়াল কো নামায়ে রাবাজক।

জামানো গিসিক রাজক,
আংনি পিসা বা দালজোকো,জাক কেতচিও মান্নো
হাজং সংনি নামনিক্কা কো।

রিবা গুপ্পা সাল, রিমস্রো কেতবো না
গারো আরোবা হাজং আরোবা কুচ
সিমসাং দংকানা গিসিক গেসেপো।

সোমেশ্বরী
বিপন্ন আমি, নিশি জাগরণে,
আকাশে হেলান দেয়ার অপরাধে
এক খাবলা সকাল ছুঁড়ে দেয়
মধুকুড়ার ক্লান্ত মেয়ে।

আয়না হাতে বসে থাকা মেয়ে
উপহার দিয়ে যায় বিষণ্ণ বিকেল
আমি হাত বাড়িয়ে নামিয়ে নেই
জলচৌকিতে বসা রাত।

অতঃপর মনে পরে,
ছেলে আমার বড় হবে হাত বাড়ালে পাবে
হাজং পাড়ার ক্লান্ত দুপুর
খেলা করে সহজ আর সরল।

ভবিষ্যৎ, তুমি ছুঁয়ে দিও
গারো আর হাজং এবং কোচ
সোমেশ্বরী বয়ে যাক
নীরবে নিভৃতে।

০০০০০০০০০০০০০০০০০

থুম্মুয়া
জামানো…
বাংবিয়া ওল্লানি বিথি কো গিয়েতজক
নগুয়া ঈসল নি জাক্কো, আন্থামানি জাগেরেং থুম্মে দংআ
নকিয়া লুমিয়া হংজাওদে স্যামসাং গ্যালাক্সিনি রিং টোনো

ফান্থি রাংবা নামজক!
রবিবার নি আন্থামো গির্জা রেয়াংআ নামনিগুয়ানি জাক্কো রিম্মে
গিসুমা চশমা সাল দিংআ কো হান থুমজা,মিক্কিরিং কোবা থুম্মা হা
চশমানি খিসাংও গিব্বিন নমুল।

সিনেমাও নিকগুয়া মান্দি বাশি কো সিক্কা
আংআ দে সিনেমানি মান্দি হংজা
বৃষ্টি বিবাল কো নিক্কে নামনিকা কো রাই দংআ।

আড়াল 
অতঃপর…
অনেকগুলো রাতের বীজ বপন করে দিল ঈশ্বর নামক
আগন্তকের হাতে, বিকেলের ছায়া ওত পেতে থাকে
নোকিয়া, লুমিয়া অথবা স্যামসাং গ্যালাক্সির রিং টোনে

ছেলেগুলো ধার্মিক হয়ে গেছে!
রবিবার গির্জায় যায়, প্রেমিকার হাত বগলদাবা করে,
রোদচশমা রোদ আড়াল করে না, চোখও আড়াল করে
চশমার আড়ালে সুডৌল বুক

নায়কেরা বাঁশির ছয় গর্তে আঙুল না রেখে এক হাতেও বাঁশি বাঁজাতে জানে,
আমি নায়ক নই তাই দুই হাতেই সাইকেল চালাই,
বৃষ্টি গাছে বৃষ্টি-ফুল দেখে আবেগ তাড়িত হই…

০০০০০০০০০০০০০০০০০

“বিনা” মিংয়ে
ইনো চকগুয়ারাং আংনি
হুচা হাজাল বিগুপা দুখ রাং
ফা গিচ্চাম রাং সিংআ হা, ” বাগুপা বিয়াপ নি নাসং?

আংআ হাইজা, গিসিক চোন্ন দে
দারাংবা আগানিংআ মা
“গিসিক” চোন্ন দে ওয়াল ফিল্লেত নো”।

“তাহার”  জন্য 
এখানে কবিতার মন,
ওখানে অজস্র ভাঙ্গা আর্তনাদ
তিন পুরুষের জিজ্ঞাসা ছিল “কোন ধর্ম পল্লী থেকে তোমরা??”

আমি জানি না, মন যদি ছোট হয় তবে,
কেউ বলে কিনা
“মন” আটসাঁট হলে মুল্য ফেরত”।

Ajit Dash

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ভাষা
Scroll to Top