মননরেখা-বাংলাদেশের নারী কবি সংখ্যা : রুখসানা কাজল

মননরেখা হাতে পেলাম । সম্পাদক মিজানুর রহমান নাসিম। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির ষাণ্মাসিক পত্রিকার নিবেদন, মননরেখা । বর্ষ তৃতীয়, সংখ্যা ৬। বিষয়বস্তু বাংলাদেশের নারী কবি।
সংখ্যাটির প্রচ্ছদে এক অবনতা চিরকালীন সাদাসিধে আটপৌরে নারী। প্রাত্যহিক কর্মব্যস্ততার ফাঁকে মাথা রেখেছেন সামনের দেওয়াল অথবা ভবিষ্যতের আলোআঁধারি শূন্যতায়। হয়ত সামান্য জিরিয়ে নেওয়ার জন্যে। শিল্পী সমর মজুমদারের এই চিত্রকর্মটি ভাবতে বাধ্য করে, অবনতা কি জিরিয়ে নিচ্ছেন নাকি সময়ের শূন্য বুকে এঁকে দিচ্ছেন উড়াল চিহ্ন। পত্রিকার বিষয়বস্তুর সাথে চিত্রকর্মটি বর্তমান বাংলাদেশের নারীসমাজের জাগরণকে চমৎকার সাযুজ্যে বেঁধে দিয়েছে এটা মানতেই হয়! তাই বলতে দ্বিধা নেই, বেশ কয়েকদিনের জন্যে মনোযোগ কেড়ে নিয়েছিল এই সংখ্যাটি । প্রচুর কৌতূহল থেকে সাগ্রহে জানতে চেয়েছি মননরেখা পত্রিকার সাথে জড়িত নেপথ্য কারিগরদের সম্পর্কে। দূর মফঃস্বলের সবুজ ভূমিতে বসে অদম্য কুশলতায় যে বা যারা গেল তিন বছর ধরে পত্রিকাটি প্রকাশ করে যাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যে, হ্যাটস অফ। ব্রাভো! মননরেখার দুর্দমনীয় সাহসী এবং অকুতোভয় শিল্পীবোদ্ধাদের।
মফঃস্বলীয় অই সবুজভূমি আমার চিরচেনা। নাড়ি সূত্রে আজন্ম অবধি আরও চেনা এ ধরনের শিল্পীবোদ্ধা কবি, সাহিত্যিক, সম্পাদক এবং সংস্কৃতিকর্মীদের। এই সময়ের বাংলাদেশ, অতীতের পূর্ব পাকিস্তানের এক ভাটি মফঃস্বল শহর থেকে প্রকাশিত হত “মধুমতি” নামে একটি পত্রিকা। যারা জড়িত ছিলেন, তাদের ছিল অশঙ্ক হিজল মন, জিকার আঠার মত ধৈর্য্য, শিকারী পাখিসম তন্নিষ্ঠ লক্ষ্য আর অর্থের প্রয়োজনে ঘড়ি, আংটি, গলার চেইন, বিয়ে বা জন্মদিনে পাওয়া পাঞ্জাবীর সোনারূপা বোতাম সেট বিক্রি করে দেওয়া সাথে মা, বোন, স্ত্রী, প্রেমিকা এবং বউদি ভাবিদের কাছে বারবার হাত পাতার নির্লজ্জ উদারতা। আমার জন্ম সুবাসিত হয়ে উঠেছে এমনই এক ব্যক্তিত্বের শৌর্য বীর্যে। মননরেখা হাতে পেয়ে আমার রক্তকণিকায় তাই বেজে উঠেছিল অভিন্ন হৃদয়ধ্বনি, চল রে মন, লালমাটির চিলমারীর বন্দর! এতক্ষণের আবেগীয় সত্যালাপ শেষে আসল প্রসঙ্গে আসি। মননরেখার এবারের সংখ্যাটি সত্যিকার অর্থে একটি আলাদা গুরুত্ব বহন করছে। কারণ সংখ্যাটিতে আলোচ্য হয়ে এসেছে, বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য নারী কবিদের লেখা কবিতাসম্ভার সম্পর্কে। শুরু হয়েছে সময়ঋদ্ধ নারী গুরুকবি চন্দ্রাবতী, কামিনী রায়, কুসুমকুমারী দাস, রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কবিতা নিয়ে। পাশাপাশি আলোচ্য হয়ে এসেছে এ সময়ের নারী কবিদের কবিতাসহ মোট চৌত্রিশ জন কবির কবিতা। সাথে আরও আছে কুড়িজন নারী কবির লেখা কয়েকটি কবিতাসহ সমকালীন চার জন বাঙ্গালী নারী কবির কয়েকগুচ্ছ ইংরেজি কবিতা। আরও আছে বাংলাদেশের শিল্প সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় নারীর সৃষ্টিমগ্নতাকে আকছার বাঁধাগ্রস্ত করার নানান ছলচাতুরির অনটনকে কেন্দ্র করে দুটি বিশেষ নিবন্ধ। কবি এবং নিবন্ধকার আয়শা ঝর্ণা ‘শিল্প- সাহিত্যে নারী ও তার টিকে থাকার সংকট’ আলোচনায় ইচ্ছে, স্বপ্ন, স্বপ্নভাঙ্গায় পুরুষতন্ত্রের পরিকল্পিত প্রতিবন্ধকতার নেহাইয়ের চাপে পড়ে অহল্যাসম স্বাভিমান অতঃপর শিল্পসাহিত্যের জগত থেকে নারীর বাধ্যগত অন্তর্ধানের চুপকথাকে নিপুন যত্নে ফুটিয়ে তুলেছেন। একই সাথে তিনি আলোচনায় এনেছেন আরোপিত এই প্রতিবন্ধকতার বিপক্ষে পুনরুত্থিতা নারীর অগ্রযাত্রার ইতিহাসকেও। শিল্প- সাহিত্যের সৃজনকারী নারী কি পুরুষ এ বিষয়টি যেমন বিবেচ্য হওয়া উচিত নয় তেমনি এটাও জানা দরকার দেশে দেশে নারীরা কখনও পুরুষের সমান অধিকার স্বেচ্ছায় পায়নি সেই মর্মঘাতী কাহিনীও । এ প্রসঙ্গে নিবন্ধকার বর্তমান বাংলাদেশের লেখালেখির জগতে নারী কবি, লেখক, গল্পকারদের সংখ্যাও যে পুরুষদের সমান নয় কিন্তু সমান হতেও সেদিন সুদূর নয় বলে আশা ব্যক্ত করেছেন। আয়শা ঝর্নার নিবন্ধটি তাই আশা উদ্দীপক। নারীর জয় গানে গাঁথা।
দ্বিতীয় বিশেষ নিবন্ধ রচনা করেছেন মাসুদুল হক। নিবন্ধের নাম, বাংলাদেশের নব্বই দশকের নারী কবিদের কবিতা। হক কথা, কবিরা ত সমাজেরই সৃষ্টি ! আর কবিতা হচ্ছে সামাজিক লেনদেন, দ্বন্দ্ব সংঘাত সন্ধি সাধনা প্রেম অপ্রেমের সামাজিক মিথস্ক্রিয়ার ফসল। বিশ্ব ইতিহাসের ভান্ডারে নব্বই দশক এক অবিস্মরণীয় উল্লেখযোগ্য দশক। যুদ্ধবাজ পুঁজিবাদী দেশগুলোর বিপক্ষে গড়ে ওঠা কমিউনিস্ট রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়ন ঝনঝন শব্দে ভেঙ্গে পড়ে। একমেবাদ্বিতীয়ম শক্তি হিসেবে উঠে আসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পুঁজিবাদী দেশগুলো। মুক্তবাজার অর্থনীতির মার্কেটে বিক্রি হয়ে যায় সব কিছু। সেক্ষেত্রে নারীরা ত সমাজের বাইরের কেউ নয় ! দেশে দেশে তারাও ঢুকে পড়ে মুক্তবাজার অর্থনীতির গ্যাঁড়াকলে । তাদের লেখায় ফুটে ওঠে সময় যন্ত্রণার কথা। আর যদি তারা কবি হয়ে ওঠে তবে ত তাদের শিল্প কাব্য হয়ে ওঠে সমাজের দর্পণ হিসেবে। যেমন কিনা প্রথম নারী কবি চন্দ্রাবতী তার নিজস্ব বেদনার সাথে রামায়ণ থেকে তুলে নিয়েছিলেন, অপমানিতা সীতাকে। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন তার কবিতায় লিখেছেন, ‘নিঠুর নিদয় শশী সুদূর গগনে বসি/ কি দেখিছ? জগতের হিংসা পাপরাশি ? মোরে দেখে পায় তবে হাসি ! তেমনি নব্বই দশকের নারী কবি আয়শা ঝর্ণা লিখেছেন, হঠাৎ কয়লা-খনি অগুনের লাল-ফাটা ফুল–, শাহনাজ মুন্নী লিখেন, গিলতে গিলতে জীবন উগড়াই—সামিম আরার কবিতায় পাই, তোমার বাঁদিকে এক বেশ্যালয়, ডানে ধর্মসঙ্গীত, এরকমভাবে আলোচিত হয়ে এসেছেন, অলকা নন্দিতা, ফাতিমা তামান্না, রওশন ঝুনু, জুনুন নিশাত, অদিতি ফাল্গুনী, শান্তা মারিয়া, রোকসানা আফরিনসহ নব্বইয়ের আরও কিছু নারী কবি। এদের কারও কবিতায় প্রকাশ পেয়েছে সময় ভাঙ্গার গান, আত্মজৈবনিক ভাব, শব্দের চলতি ব্যবহারসহ আত্ম প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সংকল্প। সেক্ষেত্রে পত্রিকা প্রকাশনার জগতে মননরেখা একটি আলাদা মাত্রা পেয়েছে বলে মনে করি। এছাড়া আলোচক হিসেবে যারা লিখেছেন তারাও স্ব স্ব ক্ষেত্রে কবি ও লেখক। ফলে প্রতিটি আলোচনা হয়ে উঠেছে সাহিত্য নির্ভর। নিঃসন্দেহে একই সাথে কৌতূহল উদ্দীপক এবং মধুরিমা পূর্ণ। তবে তার চেয়েও বেশি গুরুত্বের। কারণ একসাথে এতজন নারী কবিদের কবিতা নিয়ে এমন প্রাণবন্ত আলোচনা খুব একটা দেখা যায় না। তাই বইপত্তরের দোকানে, বন্ধুদের আড্ডা মজলিশে চোখে পড়লে একবারের জন্যে হলেও মননরেখার পাতা উল্টে দেখা যে কোন কবি, লেখক এবং পাঠকের জন্যে দস্তুর বৈকি ! কিছু প্রশ্ন কুটিল হয়ে ফণা তুলতেই পারে। মননরেখা কি তবে সাহিত্যের অঙ্গনে লিঙ্গ বৈষম্যের বিভাজন তৈরি করতে উদ্যত! অনেকেই গোপনে কিম্বা তেড়েফুঁড়ে বিতর্ক তুলতে পারেন যে, কবি, সাহিত্যিক, শিল্পীজনাদের আবার কিসের লিঙ্গ পরিচয় হবেক বাহে! সম্পাদকীয় কলামে এই প্রশ্নের সুস্পষ্ট বয়ান দেওয়া আছে। নারীর একটি আলাদা জগত আছে। কে জানে সে জগতের কথা ! কিন্তু আজ পর্যন্ত কেউ কি পৌঁছাতে পেরেছে সে জগতের চৌকাঠে ? গল্প, কবিতা, ভনিতা, বয়ান, গীত, শ্লোক, ছড়া, কথাকলি, কুচিপুরী, পালা কীর্তন, ঋতুভিত্তিক গাজন উৎসব, অষ্টক নাচ, অভিনয়সহ নানাবিধ মাধ্যমে নারী তার জগতের ইশারা রেখে যায়। কখনো সবাক চীৎকারে । কখনও বা নীরব অভিব্যক্তিতে। বাংলাদেশের কয়েকজন নারী কবিদের সেই অভিব্যক্তিকে সরব আলোচনায় তুলে ধরা হয়েছে মননরেখা ষষ্ঠতম সংখ্যায়।
অনুরাগী পাঠকদের জন্যে সবিনয় অনুরোধ রইল পাঠ করুন । কিছুটা যে ঋদ্ধ হবেন এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
——-
সূ চি:

সম্পাদকীয়
বিশেষ নিবন্ধ
শিল্প-সাহিত্যে নারী ও তার টিকে থাকার সংকট • আয়শা ঝর্না
চন্দ্রাবতী
চন্দ্রাবতীর রামায়ণ : নারীর ইতিহাস, নারীর স্বর • সুস্মিতা চক্রবর্তী
চন্দ্রাবতীর কবিতা
কামিনী রায়
কামিনী রায় : কবি এবং কর্মী • মাহবুব বোরহান
কামিনী রায়ের কবিতা
কুসুমকুমারী দাস
কবি কুসুমকুমারী দাস : অচেনা তারার ঝিলিক • এ.টি.এম মোস্তফা কামাল
কুসুমকুমারী দাসের কবিতা
রোকেয়া সাখাওয়াত  হোসেন
রোকেয়ার কবিতা : কবিতায় রোকেয়া  •  আতাহার আলী খান
রোকেয়া সাখাওয়াতের কবিতা
ইন্দুপ্রভা দেবী
ইন্দুপ্রভা দেবীর কবিতায় প্রকৃতি • মিজানুর রহমান নাসিম
ইন্দুপ্রভা দেবীর কবিতা
সুফিয়া কামাল
সুফিয়া কামাল : অন্ধকারের উজ্জ্বল জোনাকি • ফারজানা সিদ্দিকা
সুফিয়া কামালের কবিতা
নুরুন নাহার
কবি নুরুন নাহারের কবিতার জগৎ • আনোয়ারা সৈয়দ হক
নুরুন নাহারের কবিতা
খালেদা এবিদ চৌধুরী
খালেদা এদিব চৌধুরীর কবিতার ক্যানভাস •  নাসিমা আকতার
খালেদা এদিব চৌধুরীর কবিতা
আনোয়ারা সৈয়দ হক
জীবনের দুর্বিনীত মেয়ে : আনোয়ারা সৈয়দ হকের কবিতা • সাবেরা তাবাসসুম
আনোয়ারা সৈয়দ হকের কবিতা
ফরিদা মজিদ
ফরিদা মজিদের ‘একখানা দস্তানা’: ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ • আহমেদ রেজা
ফরিদা মজিদের কবিতা
শহীদ কবি মেহেরুন নেসা
শহীদ কবি মেহেরুন নেসা : এক আত্মদানের ইতিহাস • ফাহিমা কানিজ লাভা
জিনাত আরা রফিক
জিনাত আরা রফিকের ‘শুভব্র্রত ও অন্যান্য কবিতা’• পলিয়ার ওয়াহিদ
সুরাইয়া খানম
চিরঞ্জীব কোনো ‘নাচের শব্দ’ • আলতাফ পারভেজ
সুরাইয়া খানমের কবিতা
রুবী রহমান
‘তমোহর’ আত্মঘাতী সময়ের দিনলিপি • শাহনাজ নাসরীন
রুবী রহমানের কবিতা
কাজী রোজী
কাজী রোজীর মূল্যায়ন •  সৈয়দ শামসুল হক
কাজী রোজীর কবিতা
শামীম আজাদ
দীর্ঘ সহবাসের জিয়ল জখম •মিলটন রহমান
শামীম আজাদের কবিতা
দিলারা হাফিজ
কবিতায় নারীর কণ্ঠস্বর ও দিলারা হাফিজের কবিতা •আহমেদ মাওলা
দিলারা হাফিজের কবিতা
দিলরুবা মিজু
গোলাপবিদ্ধ স্বপ্নবান কবি দিলরুবা মিজু •  মাসুদ মুস্তাফিজ
দিলরুবা মিজুর কবিতা
নাসিমা সুলতানা
চলে যাবো বলে যাবো না • ফেরদৌস নাহার
নাসিমা সুলতানার কবিতা
তসলিমা নাসরিন
‘শিকড়ে বিপুল ক্ষুধা’র কবি তসলিমা নাসরিন • সরিফা সালোয়া ডিনা
তসলিমা নাসরিনের কবিতা
ফেরদৌস নাহার
ফেরদৌস নাহারের কবিতা – যৌবনের উপলব্ধিতে উৎসারিত জীবন ও সময় • জাহানারা পারভীন
ফেরদৌস নাহারের কবিতা
বিশেষ নিবন্ধ
বাংলাদেশের নব্বই দশকের নারী কবিদের কবিতা • মাসুদুল হক
কচি রেজা
কচি রেজার কবিতা: পাথর হওয়া ঘোড়ার পিঠে যাত্রা • ফরিদা মজিদ
কচি রেজার কবিতা
শাহনাজ মুন্নী
তৃতীয় ঘন্টা পড়ার আগেই • শুভ্র সরকার
শাহনাজ মুন্নীর কবিতা
শেলী নাজ
পুরুষ সমগ্র পাঠ • নাদিয়া জান্নাত
শেলী নাজের কবিতা
আয়শা ঝর্না
আয়শা ঝর্নার কবিতা: আয়না-রক্ত-হল­ার ভেতরে বৃষ্টি-আগুনের মিউজিক রুম • খলিল মজিদ
আয়শা ঝর্নার কবিতা
মেঘ অদিতি
মেঘ অদিতির কবিতা • রুখসানা কাজল
মেঘ অদিতির কবিতা
অলকা নন্দিতা
উজানিপাড়ার রক্তসুবাস • পিয়াস মজিদ
অলকা নন্দিতার কবিতা
আসমা বীথি
সমুদ্র তার ভাই • পিয়াস মজিদ
আসমা বীথির কবিতা
মৃত্তিকা গুণ
মৃত্তিকা গুণ-এর লাবণ্যের কংক্রিট • মতিন বৈরাগী
মৃত্তিকা গুণ-এর কবিতা
আফরোজা সোমা
ঘড়িটা অন্ধ কিন্তু বন্ধ নয় • আনিফ রুবেদ
আফরোজা সোমার কবিতা
রিমঝিম আহমেদ
চলছিলো রেডিও গানের সাথে সাথে, ঝড় ও ঝরাপাতা • জিনাত জাহান খান
রিমঝিম আহমেদের কবিতা
হোসনে আরা জাহান
হোসনে আরা জাহানের নিশিন্দা পাতার ঘ্রাণ : নদীপুরাণের কথা • সুরাইয়া মুনিয়া
হোসনে আরা জাহানের কবিতা
মাহী ফ্লোরা
পাঠ থেকে পাঠান্তরে ছড়ানো যে ওঁম • মেঘ অদিতি
মাহী ফ্লোরার কবিতা
সালেহীন শিপ্রা
সময়ের কবিতায় সময়হীনতার প্রকাশ • আব্দুল্লাহ আল মুক্তাদির
সালেহীন শিপ্রার কবিতা
দুটি কবিতা
শঙ্করী দাস • সামসাদ জাহান • নাসরিন ড়জাহান • নাসিমা আকতার • মনিরা মিঠি • জুনান নাশিত • সুবর্ণা গোস্বামী •শাহনাজ নাসরীন • সুমী সিকানদার •অদিতি ফাল্গুনী • রওশন রুবী • আসমা চৌধুরী • ঋতিল মনীষা • নাদিয়া জান্নাত • সেঁজুতি বড়ুয়া • নীলা হারুন • শ্বেতা শতাব্দী এষ • সানজিদা আমীর ইনিসী • শাফিনূর শাফিন • নুসরাত নুসিন
সমকালীন নারী কবিদের ইংরেজিতে লিখিত কবিতা
Sajeda Haroon, Eeshita Azad, Farah Naz, Rumy Haque

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ভাষা
Scroll to Top